১৯৪৫ সালে নাগাসাকিতে আণবিক বোমা বিস্ফোরণের ফলে সৃষ্ট ব্যাঙের ছাতার মত মেঘ |
নিউক্লিয়ার বিক্রিয়ার ফলে যে প্রচণ্ড শক্তি উৎপন্ন হয় পারমাণবিক অস্ত্র সেটিকে কাজে লাগিয়ে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের সৃষ্টি করে। ফিসান অথবা ফিসান ও ফিউশান উভয়েরই সংমিশ্রনে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া হতে পারে। প্রচলিত প্রায় ১ বিলিয়ন কিলোগ্রামের প্রচণ্ড বিস্ফোরক দ্রব্যের চেয়েও বেশি বিস্ফোরন ক্ষমতা আধুনিক এক হাজার কিলোগ্রামের একটি থার্মো-নিউক্লিয়ার অস্ত্রে রয়েছে। একটি পারমাণবিক বোমা দ্বারা একটি শহরকে ধ্বংস করে দেয়া যায়। আন্তজার্তিক বিভিন্ন নিয়ম-নীতিমালা প্রণয়নে তাদের ব্যবহার ও নিয়ন্ত্রণ সবসময়ই একটি আলোকিত বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।
পারমাণবিক অস্ত্র গুলিতে ব্যবহৃত দুটি বিচ্ছিন্ন পদার্থ হলো, ইউ -৩৩৫, এটি উচ্চ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম (এইচইইউ), ওলরয়ে (ওয়) অর্থ ওক রিজ অ্যালো বা 25 (পারমাণবিক সংখ্যার শেষ সংখ্যা, যা ইউরেনিয়ামের জন্য 92), এবং পরমাণু ওজন, এখানে যথাক্রমে ২৩৫); এবং পু -239, যা প্লুটোনিয়াম নামে পরিচিত।
তথ্য সূত্র: পারমাণবিক অস্ত্র, উইকিপিডিয়া