Results for "সাধারণ জ্ঞান"
ল্যান্টার্ন উৎসব কি?


ল্যান্টার্ন রীতিনীতিঃ আলো এবং ঐতিহ্যের একটি উদযাপন

ল্যান্টার্ন রীতিনীতি, যা প্রায়শই চীনা ল্যান্টার্ন উৎসবের সাথে যুক্ত, সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর এবং দৃশ্যত চিত্তাকর্ষক উদযাপনের মধ্যে একটি। প্রাচীন ঐতিহ্যের মধ্যে নিহিত, এটি আশা, নতুন সূচনা এবং পরিবার ও বন্ধুদের পুনর্মিলনের প্রতীক। এই উৎসবটি বহু শতাব্দী ধরে বিকশিত হয়েছে, আধুনিক দিনের উৎসবের সাথে এর সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক তাৎপর্যকে মিশ্রিত করে, পাশাপাশি এর মূল রীতিনীতির হৃদয়কে সংরক্ষণ করে।


ঐতিহাসিক পটভূমি

ল্যান্টার্ন রীতির উৎপত্তি চীনের হান রাজবংশ (206 খ্রিষ্টপূর্বাব্দ-220 খ্রিষ্টাব্দ) থেকে পাওয়া যায়, যেখানে এটি প্রাথমিকভাবে বৌদ্ধ রীতিনীতির সাথে যুক্ত ছিল। নতুন বছরের প্রথম পূর্ণিমার দিন বুদ্ধকে সম্মান জানাতে লণ্ঠন জ্বালানো হয়। সময়ের সাথে সাথে, উৎসবটি জনপ্রিয়তা অর্জন করে, বিশেষ করে তাং রাজবংশের সময় (618-907 খ্রিষ্টাব্দ) যেখানে এটি একটি বিশাল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পরিণত হয়।

ঐতিহ্যগতভাবে চন্দ্র ক্যালেন্ডারের প্রথম মাসের পঞ্চদশ দিনে পালিত হয়, ল্যান্টার্ন রীতিনীতি চীনা নববর্ষ উদযাপনের সমাপ্তি চিহ্নিত করে। বিশ্বাস করা হত যে লণ্ঠনগুলি মন্দ আত্মাদের প্রতিহত করে এবং আগামী বছরের জন্য সৌভাগ্য নিয়ে আসে, যা সুরক্ষা এবং নতুন সূচনার প্রতীক হিসাবে কাজ করে।


লণ্ঠনগুলির আচার

ল্যান্টেনের কেন্দ্রে রীতিনীতি হল লণ্ঠন তৈরি ও আলোকিত করার অভ্যাস। এই লণ্ঠনগুলি, প্রায়শই জটিল নকশায় হস্তনির্মিত, বিভিন্ন আকার এবং আকারে আসে এবং শুভ প্রতীক, সৌভাগ্যের বার্তা বা ধাঁধা দিয়ে সজ্জিত করা হয়। প্রাচীনকালে, লণ্ঠনগুলি বুদ্ধকে নৈবেদ্য হিসাবে এবং সমৃদ্ধি ও সুখের প্রতীক হিসাবে জ্বালানো হত।

ঐতিহ্যবাহী চীনা লণ্ঠন উৎসবে কিছু উৎসবের বিপরীতে যেখানে লণ্ঠন আকাশে ছেড়ে দেওয়া হয় বা জলের উপর ভাসানো হয় (যেমন থাইল্যান্ডের ই পেং উৎসবে দেখা যায়), লণ্ঠন সাধারণত প্রদর্শিত হয়, শোভাযাত্রায় বহন করা হয় বা বিশিষ্ট পাবলিক স্পেসে ঝুলানো হয়। লণ্ঠন জ্বালানো আক্ষরিক এবং রূপক উভয় ক্ষেত্রেই অন্ধকারের পতন এবং আলো আনার প্রতীক।

অনেক অঞ্চলে, একটি জনপ্রিয় প্রথার মধ্যে রয়েছে মানুষের সমাধানের জন্য লণ্ঠনগুলিতে ধাঁধা লেখা। এই বুদ্ধিবৃত্তিক কার্যকলাপ, যাকে "লণ্ঠন ধাঁধা" বলা হয়, উদযাপনের একটি প্রিয় অংশ, যা মজাদার অনুভূতি এবং সম্প্রদায়ের মিথস্ক্রিয়াকে উৎসাহিত করে।


সাংস্কৃতিক গুরুত্ব

ল্যান্টার্ন রীতিনীতি কেবল একটি দৃশ্যমান দৃশ্যই নয়, এটি একতা এবং পুনর্নবীকরণের সাংস্কৃতিক বিষয়বস্তুর গভীরে নিহিত একটি উদযাপনও। এই উৎসবটি পরিবারগুলিকে পুনরায় মিলিত হওয়ার সুযোগ দেয়, যা প্রায়শই মানুষকে তাদের প্রিয়জনের সাথে উদযাপন করতে তাদের নিজ শহরে ফিরে যেতে প্ররোচিত করে।

উৎসবের একটি প্রধান দিক হল তিল বা চিনাবাদাম পেস্ট দিয়ে ভরা ট্যাঙ্গ্যুয়ান-মিষ্টি আঠালো চালের বল প্রস্তুত করা এবং ভাগ করে নেওয়া। এই গোলাকার খাবারগুলি পারিবারিক একতা এবং সম্পূর্ণতার প্রতীক, যা উৎসবে একটি সুস্বাদু এবং অর্থপূর্ণ উপাদান যোগ করে।

লণ্ঠনগুলির আলো আশা এবং পুনর্নবীকরণের রূপক হিসাবেও কাজ করে। বসন্তের আগমনের সাথে ল্যান্টার্ন রীতির মিল থাকায়, উজ্জ্বল আলো একটি নতুন সূচনা এবং একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি নির্দেশ করে। লণ্ঠন জ্বালিয়ে মানুষ আগামী বছরে সুখ, সমৃদ্ধি এবং শান্তির জন্য তাদের আশা প্রকাশ করে।


আধুনিক উদযাপন

যদিও ল্যান্টার্ন রীতির ঐতিহ্যবাহী দিকগুলি কেন্দ্রীয় রয়ে গেছে, আধুনিক উদ্ভাবনগুলি উৎসবে উত্তেজনার নতুন স্তর যুক্ত করেছে। চীন জুড়ে শহরগুলি এবং উল্লেখযোগ্য চীনা সম্প্রদায়ের অন্যান্য দেশগুলি (যেমন তাইওয়ান, সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়া) বিস্তৃত লণ্ঠন প্রদর্শন, লাইট শো এবং লাইভ পারফরম্যান্স সহ বড় আকারের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে, ডিজিটাল প্রযুক্তি অত্যাশ্চর্য চাক্ষুষ প্রভাব তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়, যা প্রাচীন রীতিনীতিগুলিকে অত্যাধুনিক নকশার সাথে মিশ্রিত করে।

তবে গ্রামাঞ্চলে এখনও আরও বেশি ঐতিহ্যবাহী উদযাপন প্রচলিত রয়েছে। লণ্ঠন প্যারেড, ড্রাগন নৃত্য এবং ঐতিহ্যবাহী সঙ্গীত পরিবেশন উৎসবের অপরিহার্য উপাদান হিসাবে অব্যাহত রয়েছে, যা দর্শকদের একটি নিমজ্জনিত সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা প্রদান করে।

বিশ্বব্যাপী ল্যান্টার্ন রীতির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে সোশ্যাল মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিশ্বজুড়ে মানুষ তাদের নিজস্ব লণ্ঠন অভিজ্ঞতার ছবি এবং গল্পগুলি ভাগ করে নেয়, যা এই প্রাচীন ঐতিহ্যের বৃহত্তর বোঝাপড়া এবং প্রশংসা প্রচার করতে সহায়তা করে। অনলাইনে, ব্যক্তিরাও তাদের ব্যক্তিগত শুভেচ্ছা ভাগ করে নেয়, অনেকটা হস্তলিখিত বার্তাগুলির মতো যা শতাব্দী ধরে লণ্ঠনগুলিকে সজ্জিত করেছে।

রোদ Tuesday, September 10, 2024
প্রাচীন পৃথিবীর সাতটি আশ্চর্য

 প্রাচীন বিশ্বের সপ্তাশ্চর্য বলতে বোঝায় প্রাচীনকালে নির্মিত সাতটি স্থাপনা বা স্থাপত্যকর্ম যা তাদের সৌন্দর্য, প্রকৌশল দক্ষতা এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য বিখ্যাত ছিল। ঐতিহাসিক হিরোডোটাস (৪৮৪ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ–সি এ. ৪২৫ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ), এবং সাইরিনের শিক্ষাবিদ ক্যালম্যকাস (সি এ. ৩০৫-২৪০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ) আলেক্সান্ড্রীয়ার প্রদর্শণশালায় বিশ্বের সাতটি আশ্চর্যের একটি তালিকা প্রস্তুত করেন।

প্রাচীন বিশ্বের সপ্তাশ্চর্যের তালিকা:

  1. মিশরের পিরামিড
  2. ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যান
  3. আর্তেমিসের মন্দির
  4. অলিম্পিয়ার জিউসের মূর্তি
  5. মৌসোলিয়াম
  6. রোডসের কলোসাস
  7. আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর


মিশরের পিরামিড

এটি মিশরে অবস্থিত প্রাচীন পিরামিড-আকৃতির প্রস্তরনির্মিত স্থাপনাসমূহ। ২০০৮ সাল পর্যন্ত আবিষ্কৃত হওয়া মিশরের ১৩৮টি পিরামিডের অধিকাংশই নির্মিত হয় প্রাচীন ও মধ্যকালীন ফ্যারাওদের রাজত্বকালে তাদের ও তাদের পত্নীদের সমাধিসৌধ হিসেবে। কায়রো শহরের উপকণ্ঠে গিজায় সর্বাপেক্ষা বিখ্যাত পিরামিডগুলি দেখা যায়। মিশরীয় পিরামিডগুলির মধ্যে বৃহত্তম হচ্ছে খুফুর পিরামিড। যা গিজায় অবস্থিত। প্রাচীন বিশ্বের সাতটি আশ্চর্যের স্থাপনাগুলির মধ্যে এটিই একমাত্র অদ্যাবধি বিদ্যমান।

ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যান

প্রাচীন মেসোপটামিয়ার সভ্যতায় নির্মিত ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যান ছিল রাজা দ্বিতীয় নেবুচাদনেজারের স্ত্রীর জন্য নির্মিত এক মনোমুগ্ধকর বাগান।   বহুতলবিশিষ্ট এই বাগানে নান্দনিক ফুল, গাছপালা এবং জলপ্রপাতের ব্যবহার একে করেছিল অতুলনীয় সুন্দর।  যদিও এই ঝুলন্ত উদ্যানের অবস্থান এবং এর গঠন নিয়ে এখনও কিছুটা রহস্য আছে, তবুও মানব কল্পনার এই নিদর্শন আজও আমাদের মুগ্ধ করে।




আর্টেমিসের মন্দির

এটি ডায়নার মন্দির নামেও পরিচিত। আর্টেমিসের মন্দির একটি গ্রিক মন্দির যা নির্মাণ করা হয়েছিল খ্রীস্টপূর্ব ৫৫০ অব্দে এফিয়াস (বর্তমান তুরস্ক) অঞ্চলে। ৩৫৬ খ্রিস্ট-পূর্বাব্দে এক ভয়াবহ অগিকান্ডে এই মন্দিরটি ধ্বংস হয়ে যায়।



অলিম্পিয়ার জিউসের মূর্তি

পৃথিবীর প্রাচীন সপ্তাশ্চর্যের মধ্যে একটি জিউসের মূর্তি। খ্রিস্টপূর্ব ৪৩৫ অব্দে ফিডিয়াস মূর্তির নক্সা করেন। যে দ্বীপের উপর মূর্তিটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল তার পুরোটা জুড়ে এর ভিত্তি তৈরি করা হয়েছিল। সাতজন মিস্ত্রী আড়াই বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে মূর্তিটি তৈরি করেন। খৃষ্টীয় ৫ম শতাব্দীতে, প্রাচীন বিশ্বের সপ্তাশ্চর্যের অন্যতম এই মূর্তিটি খ্রিস্ট ধর্মের প্রসারের সাথে সাথে ধ্বংস করে ফেলা হয়।




মৌসোলিয়াম

মৌসোলিয়াম শব্দটি এসেছে প্রাচীন গ্রীক শাসক মৌসোলোসের সমাধিস্থল থেকে।  খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০ অব্দে তার স্ত্রী আর্টেমিসিয়া দ্বারা নির্মিত এই সমাধিস্থলটি ছিল তৎকালীন বিশ্বের সবচেয়ে চমৎকার স্থাপত্যগুলির মধ্যে অন্যতম। দুর্ভাগ্যক্রমে, ভূমিকম্প এবং প্রকৃতির তাণ্ডবে মৌসোলিয়ামটি ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মধ্যযুগে এর কিছু অংশ নির্মাণ সামগ্রী হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যদিও পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে, তবুও মৌসোলিয়াম আজও স্মৃতি হিসেবে টিকে আছে।  এটি প্রাচীন বিশ্বের স্থাপত্য ও ভাস্কর্য দক্ষতার এক স্বর্ণযুগের প্রতীক।




রোডসের কলোসাস

এজিয়ান সাগরে অবস্থিত সর্ববৃহৎ দ্বীপটির নাম রোডস। এক বিশাল মূর্তি খ্রিস্টপূর্ব ২৮০ অব্দে এই দ্বীপে নির্মিত হয়। এতে সময় লাগে ১২ বছর। দুই স্তরে এই মূর্তিটি বিভক্ত। প্রথম স্তরটি ছিল ৪০ মেট্রিক টন ওজন বিশিষ্ট পাথরের ভিত্তি। মূর্তিটি তৈরি করা হয়েছিল তামা দিয়ে, প্রয়োজন সাপেক্ষে কিছু লোহাও ব্যবহার করা হয়েছিল। এর উচ্চতা ছিল ১২০ ফুট। খ্রিস্টপূর্ব ২২৮ অব্দে মূর্তিটির এক পা এক প্রলংকরী ভূমিকম্পে ভেঙ্গে যায়। ষষ্ঠ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে, সারাসিন জাতি রোডস দ্বীপ দখল করে মূর্তিটি ধ্বংস করে দেয়।




আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর

খ্রিস্টপূর্ব ৩য় শতাব্দীতে, আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর  মিশরের আলেকজান্দ্রিয়ায় তৈরি করা হয়। বাতিঘরের মূল ভিত্তিভূমির আয়তন ও উচ্চতা ছিল যথাক্রমে ১১০ বর্গফুট এবং ৪৫০ ফূট। মূল দেহের গোটা শরীরে একটা প্যাচানো সিড়ি বেয়ে উঠতে হতো। বাতিঘর তৈরির সময় ৪৫০ ফুট উচুতে যে বিশাল অগ্নিকুন্ড জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিল, ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পূর্বে সেটি আর কেউ নিভতে দেখেনি। ৫০ মাইল দূর থেকেও বাতিঘরটি দেখা যেত। ৯৫৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৩২৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিন বার ভূমিকম্পের শিকার হয়েছে বাতিঘরটি। ১৪'শ শতকে প্রবল ভূমিকম্পের ফলে বাতিঘরটি ভেঙ্গে পড়ে।



রোদ Monday, March 18, 2024
কুসুম্বা মসজিদ

বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলায় কুসুম্বা মসজিদ রয়েছে। এটি একটি প্রাচীন মসজিদ। বাংলাদেশের পাঁচ টাকার নোটে এই মসজিদের ছবি রয়েছে।

মসজিদের প্রবেশদ্বারে বসানো ফলক অনুযায়ী, মসজিদের নির্মাণকাল হচ্ছে হিজরি ৯৬৬ সাল(১৫৫৮-১৫৬৯খ্রিষ্টাব্দ)। গিয়াসউদ্দিন বাহাদুর শাহ, আফগানি শাসনামলের শুর বংশের শেষদিকের শাসক, এর আমলে সুলায়মান নামের একজন এই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন।

ধরন: মসজিদ

স্থাপত্য শৈলী: ইসলামিক স্থাপত্য

সৃষ্টিকারী: সবরখান বা সোলায়মান

দৈর্ঘ্য: ৫৮ ফুট (১৮ মি)

প্রস্থ: ৪২ ফুট (১৩ মি)

গম্বুজসমূহ:

মিনার:

তথ্য সূত্র: কুসুম্বা মসজিদ, উইকিপিডিয়া

রোদ Wednesday, March 8, 2023
দিবস কি?

কোন বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য বা ঐতিহাসিক কোন ঘটনাকে স্বরণ রাখার জন্য নির্দিষ্ট যে দিনগুলোকে উদযাপন করা হয়, সেগুলোকে দিবস বলে।

বাংলাদেশের দিবসসমূহ

যে দিবসগুলো শুধুমাত্র বাংলাদেশে পালিত হয়, সেগুলোকে বাংলাদেশের দিবস যায়।

জানুয়ারি

  1. জাতীয় সামাজসেবা দিবস : ২ জানুয়ারি
  2. বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস: ১০ জানুয়ারি
  3. জাতীয় শিক্ষক দিবস : ১৯ জানুয়ারি
  4. শহীদ আসাদ দিবস : ২০ জানুয়ারি
  5. গণঅভ্যুত্থান দিবস : ২৪ জানুয়ারি
  6. কম্পিউটারে বাংলা প্রচলন দিবস : ২৫ জানুয়ারি
  7. সলঙ্গা দিবস : ২৭ জানুয়ারি

ফেব্রুয়ারি

  1. জাতীয় বস্ত্র দিবস : ০২ ফেব্রুয়ারি
  2. জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস : ০২ ফেব্রুয়ারি
  3. জাতীয় জনসংখ্যা দিবস : ০২ ফেব্রুয়ারি
  4. জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস : ০৫ ফেব্রুয়ারি
  5. বাংলা ইশারা ভাষা দিবস : ০৭ ফেব্রুয়ারি
  6. সড়ক হত্যা দিবস: ১১ই ফেব্রুয়ারি
  7. জাতীয় বস্ত্র দিবস : ১৪ ফেব্রুয়ারি
  8. সুন্দরবন দিবস : ১৪ ফেব্রুয়ারি
  9. শহীদ দিবস: ২১ ফেব্রুয়ারি
  10. আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস : ২১ ফেব্রুয়ারি
  11. জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস : ২৭ ফেব্রুয়ারি
  12. জাতীয় ডায়াবেটিস সচেতনতা দিবস : ২৮ ফেব্রুয়ারি

মার্চ

  1. জাতীয় বিমা দিবস : ১ মার্চ
  2. জাতীয় ভোটার দিবস : ২ মার্চ
  3. জাতীয় পতাকা দিবস : ২ মার্চ
  4. টাকা দিবস : ৪ মার্চ[৬]
  5. জাতীয় পাট দিবস : ৬ মার্চ
  6. ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চ জাতীয় দিবস: ৭ মার্চ
  7. জাতীয় নারী দিবস: ৮ মার্চ
  8. শিশু দিবস : ১৭ মার্চ
  9. পতাকা উত্তোলন দিবস : ২৩ মার্চ
  10. স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস : ২৬ মার্চ
  11. জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস : ৩১ মার্চ

এপ্রিল

  1. জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস : ২ এপ্রিল
  2. জাতীয় চলচ্চিত্র দিবস: ৩ এপ্রিল
  3. বাংলাদেশ স্কাউটস দিবস : ৮ এপ্রিল
  4. পহেলা বৈশাখ বা বাংলা নববর্ষ : ১৪ এপ্রিল
  5. মুজিবনগর দিবস: ১৭ এপ্রিল
  6. জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেফটি দিবস : ২৮ এপ্রিল

মে

  1. মহান মে দিবস : ১ মে বিশ্ব শ্রমিক দিবস
  2. ফারাক্কা লংমার্চ দিবস বা ফারাক্কা দিবস : ১৬ মে
  3. জাতীয় নৌ নিরাপত্তা দিবস : ২৩ মে
  4. বাংলাদেশের বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম-এর জন্মবার্ষিকী : ২৫ মে
  5. নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস : ২৮ মে

জুন

  1. জাতীয় চা দিবস : ৪ জুন
  2. ছয় দফা দিবস: ৭ জুন
  3. নারী উত্ত্যক্তকরণ প্রতিরোধ দিবস বা ইভ টীজিং প্রতিরোধ দিবস : ১৩ জুন
  4. পলাশী দিবস : ২৩ জুন

জুলাই

  1. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস : ১ জুলাই

আগস্ট

  1. জাতীয় জ্বালানী নিরাপত্তা দিবস: ৯ আগস্ট
  2. শোক দিবস : ১৫ আগস্ট
  3. দিঘলিয়ার দেয়াড়া গণহত্যা দিবস : ২৭ আগস্ট

সেপ্টেম্বর

  1. মহান শিক্ষা দিবস : ১৭ সেপ্টেম্বর
  2. কৃষ্ণপুর গণহত্যা দিবস : ১৮ সেপ্টেম্বর
  3. প্রীতিলতার আত্মাহুতি দিবস : ২৩ সেপ্টেম্বর
  4. কন্যা শিশু দিবস : ৩০ সেপ্টেম্বর

অক্টোবর

  1. পথশিশু দিবস বা সুবিধাবঞ্চিত শিশু দিবস :২ অক্টোবর
  2. জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস :২ অক্টোবর
  3. শিক্ষক দিবস : ৫ অক্টোবর
  4. জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস :৬ অক্টোবর
  5. জাতীয় শেখ রাসেল দিবস : ১৮ অক্টোবর
  6. নিরাপদ সড়ক দিবস : ২২ অক্টোবর

নভেম্বর

  1. জাতীয় সমবায় দিবস : প্রথম শনিবার
  2. জেলহত্যা দিবস : ৩ নভেম্বর
  3. সংবিধান দিবস : ৪ নভেম্বর
  4. জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ৭ নভেম্বর
  5. নূর হোসেন দিবস বা স্বৈরাচার বিরোধী দিবস : ১০ নভেম্বর
  6. সশস্ত্রবাহিনী দিবস : ২১ নভেম্বর

ডিসেম্বর

  1. মুক্তিযোদ্ধা দিবস: ১ ডিসেম্বর
  2. স্বৈরাচার পতন দিবস বা সংবিধান সংরক্ষণ দিবস : ৬ ডিসেম্বর
  3. জাতীয় যুব দিবস : ৮ ডিসেম্বর
  4. বেগম রোকেয়া দিবস : ৯ ডিসেম্বর
  5. জাতীয় ভ্যাট দিবস : ১০ ডিসেম্বর
  6. ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস :১২ ডিসেম্বর
  7. শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস : ১৪ ডিসেম্বর
  8. বিজয় দিবস: ১৬ ডিসেম্বর
  9. বাংলা ব্লগ দিবস: ১৯ ডিসেম্বর

বৈশ্বিক দিবসসমূহ

বৈশ্বিক দিবস হচ্ছে বিশ্ব দিবস বা আন্তর্জাতিক দিবসগুলো।

জানুয়ারি

  1. বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস: শেষ রবিবার
  2. বিশ্ব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ দিবস: ২ জানুয়ারি
  3. বিশ্ব ব্রেইল দিবস: ৪ জানুয়ারি
  4. বিশ্ব সম্মোহন দিবস: ৪ জানুয়ারি
  5. বিশ্ব হিন্দি দিবস: ১০ জানুয়ারি
  6. আন্তর্জাতিক কাস্টম্‌স দিবস: ২৬ জানুয়ারি
  7. বিশ্ব ব্রেস্ট পাম্পিং দিবস: ২৭ জানুয়ারি
  8. বিশ্ব তথ্য সুরক্ষা দিবস: ২৮ জানুয়ারি

ফেব্রুয়ারি

  1. ১ ফেব্রুয়ারি: বিশ্ব হিজাব দিবস
  2. ২ ফেব্রুয়ারি: বিশ্ব জলাভূমি দিবস
  3. ১২ ফেব্রুয়ারি: বিশ্ব ডারউইন দিবস
  4. ১৩ ফেব্রুয়ারি: বিশ্ব রেডিও দিবস
  5. ১৪ ফেব্রুয়ারি:বিশ্ব ভালোবাসা দিবস বা সেন্ট ভ্যালেন্টাইন'স ডে
  6. ১৫ ফেব্রুয়ারি: বিশ্ব শিশু ক্যান্সার দিবস
  7. ২০ ফেব্রুয়ারি: বিশ্ব সামাজিক ন্যায়বিচার দিবস
  8. ২১ ফেব্রুয়ারি : আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
  9. ২২ ফেব্রুয়ারি: বিশ্ব স্কাউট দিবস

মার্চ

  1. কমনওয়েলথ দিবস: দ্বিতীয় সোমবার
  2. বিশ্ব বই দিবস: ৩ মার্চ
  3. বিশ্ব বন্যপ্রাণী দিবস: ৩ মার্চ
  4. বিশ্ব যৌন নিপীড়ন বিরোধী দিবস: ৪ মার্চ
  5. বিশ্ব নারী দিবস: ৮ মার্চ
  6. বিশ্ব কিডনি দিবস: ১০ মার্চ
  7. আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবস (International Day of Actions for Rivers): ১৪ মার্চ
  8. বিশ্ব পাই দিবস: ১৪ মার্চ
  9. বিশ্ব পঙ্গু দিবস: ১৫ মার্চ
  10. বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস: ১৫ মার্চ
  11. বিশ্ব ক্রেতা দিবস: ১৫ মার্চ
  12. বিশ্ব শিশু ও যুব থিয়েটার দিবস: ২০ মার্চ
  13. বিশ্ব বন দিবস: ২১ মার্চ
  14. বিশ্ব কবিতা দিবস: ২১ মার্চ
  15. বিশ্ব বর্ণবৈষম্য দিবস: ২১ মার্চ
  16. বিশ্ব পানি দিবস: ২২ মার্চ
  17. বিশ্ব আবহাওয়া দিবস: ২৩ মার্চ
  18. বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস: ২৪ মার্চ
  19. আর্থ আওয়ার: ২৬ মার্চ
  20. বিশ্ব নাট্য দিবস: ২৭ মার্চ

এপ্রিল

  1. বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস: ২ এপ্রিল
  2. বিশ্ব শিশু বই দিবস : ২ এপ্রিল
  3. বিশ্ব মাইন বিরোধী দিবস : ৪ এপ্রিল
  4. বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস : ৭ এপ্রিল
  5. বিশ্ব পথ শিশু দিবস : ১২ এপ্রিল
  6. বিশ্ব কণ্ঠ দিবস: ১৬ এপ্রিল
  7. ২০০২ খ্রিস্টাব্দ থেকে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।
  8. বিশ্ব হিমোফেলিয়া দিবস : ১৭ এপ্রিল
  9. বিশ্ব ধরিত্রী দিবস: ২২ এপ্রিল
  10. বিশ্ব বই দিবস বা বিশ্ব গ্রন্থ ও গ্রন্থস্বত্ত্ব দিবস: ২৩ এপ্রিল
  11. বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস: ২৪ এপ্রিল
  12. বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস : ২৫ এপ্রিল
  13. বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস: ২৬ এপ্রিল
  14. আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস : ২৬ এপ্রিল
  15. বিশ্ব নকশা দিবস : ২৭ এপ্রিল
  16. বিশ্ব পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা দিবস: ২৮ এপ্রিল
  17. বিশ্ব নৃত্য দিবস : ২৯ এপ্রিল

মে

  1. বিশ্ব সংবাদপত্র স্বাধীনতা দিবস: ৩ মে
  2. বিশ্ব রেডক্রস ও রেডক্রিসেন্ট দিবস: ৮ মে
  3. বিশ্ব মা দিবস: দ্বিতীয় রবিবার
  4. বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস: ১৪ মে
  5. বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস: ১৭ মে
  6. বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস: ২০ মে
  7. বিশ্ব জীব বৈচিত্র্য দিবস: ২২ মে
  8. বিশ্ব রজঃস্রাব স্বাস্থ্যবিধি দিবস: ২৮ মে
  9. বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস: ৩১ মে

জুন

  1. বিশ্ব বাবা দিবস: তৃতীয় রবিবার।
  2. বিশ্ব পরিবেশ দিবস: ৫ জুন
  3. বিশ্ব মহাসাগর দিবস: ৮ জুন
  4. বিশ্ব ব্রেইন টিউমার দিবস: ৮ জুন
  5. বিশ্ব শিশুশ্রম নিরসন দিবস: ১২ জুন
  6. বিশ্ব রক্তদাতা দিবস: ১৪ জুন
  7. বিশ্বব্যাপী স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচীকে বেগবান করতে ও রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে ২০০৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।
  8. বিশ্ব মরুময়তা দিবস (World Day to Combat Desertification and Drought): ১৭ জুন
  9. বিশ্ব সঙ্গীত দিবস: ২১ জুন
  10. বিশ্ব হাইড্রোগ্রাফি দিবস: ২১ জুন

জুলাই

  1. বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিক দিবস: ২ জুলাই
  2. বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস: ১১ জুলাই
  3. বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস: ১৫ জুলাই
  4. বিশ্ব বাঘ দিবস (Global Tiger Day): ২৯ জুলাই
  5. বিশ্ব বন্ধুত্ব দিবস: ৩০ জুলাই

আগস্ট

  1. বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ দিবস: ১ আগস্ট
  2. হিরোশিমা দিবস: ৬ আগস্ট
  3. নাগাসাকি দিবস: ৬ আগস্ট
  4. বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবস: ১৯ আগস্ট
  5. বিশ্ব মশক দিবস: ২০ আগস্ট

সেপ্টেম্বর

  1. বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস: ৮ই সেপ্টেম্বর
  2. বিশ্ব ওজোন দিবস: ১৬ সেপ্টেম্বর
  3. বিশ্ব নৌ দিবস: ১৮ সেপ্টেম্বর
  4. বিশ্ব কারামুক্ত দিবস: ২২ সেপ্টেম্বর
  5. মীনা দিবস: ২৪ সেপ্টেম্বর
  6. বিশ্ব পর্যটন দিবস: ২৭ সেপ্টেম্বর
  7. বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস: ২৮ সেপ্টেম্বর
  8. বিশ্ব নদী দিবস: চতুর্থ রবিবার
  9. বিশ্ব বধির দিবস: শেষ রবিবার
  10. বিশ্ব হৃদয় দিবস: ২৯ সেপ্টেম্বর
  11. বিশ্ব কন্যা শিশু দিবস: ৩০ সেপ্টেম্বর

অক্টোবর

  1. আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস: ১ অক্টোবর
  2. বিশ্ব নিরামিষ দিবস: ১ অক্টোবর
  3. বিশ্ব প্রাণী দিবস: ৪ অক্টোবর[তথ্যসূত্র প্রয়োজন
  4. বিশ্ব শিক্ষক দিবস: ৫ অক্টোবর
  5. বিশ্ব ডাক দিবস: ৯ অক্টোবর
  6. বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস: ১০ অক্টোবর
  7. মানসিক স্বাস্থ্য নিরাপত্তার লক্ষ্য নিয়ে দিবসটি পালিত হয়ে থাকে।
  8. বিশ্ব দুর্যোগ প্রশমন দিবস: ১৩ অক্টোবর
  9. বিশ্ব ডিম দিবস: ১৪ অক্টোবর
  10. বিশ্ব মান দিবস: ১৪ অক্টোবর
  11. ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দ থেকে বিশ্বব্যাপী দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।
  12. বিশ্ব দৃষ্টি দিবস: দ্বিতীয় বৃহস্পতিবার
  13. বিশ্ব সাদাছড়ি দিবস: ১৫ অক্টোবর
  14. বিশ্ব ছাত্র দিবস: ১৫ অক্টোবর
  15. বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস: ১৫ অক্টোবর
  16. বিশ্ব খাদ্য দিবস: ১৬ অক্টোবর
  17. বিশ্ব রজঃক্ষান্তি দিবস: ১৮ অক্টোবর
  18. বিশ্ব তথ্য উন্নতকরণ দিবস: ২৪ অক্টোবর
  19. বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস: ৩১ অক্টোবর
  20. বিশ্ব শহর দিবস: ৩১ অক্টোবর
  21. আন্তর্জাতিক পোস্টকার্ড সপ্তাহ: অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ
  22. বিশ্ব স্থাপত্য দিবস: অক্টোবরের প্রথম সোমবার
  23. বিশ্ব হাসি দিবস: অক্টোবরের প্রথম শুক্রবার

নভেম্বর

  1. বিশ্ব রেডিওলোজী দিবস: ৮ নভেম্বর
  2. বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস: ১৪ নভেম্বর
  3. বিশ্ব নিউমোনিয়া দিবস: ১২ নভেম্বর
  4. বিশ্ব প্রাপ্তবয়স্ক দিবস: ১৮ নভেম্বর
  5. বিশ্ব টয়লেট দিবস: ১৯ নভেম্বর
  6. বিশ্ব শিশু দিবস: ২০ নভেম্বর
  7. আফ্রিকার শিল্পায়ন দিবস: ২০ নভেম্বর
  8. বিশ্ব টেলিভিশন দিবস: ২১ নভেম্বর
  9. ফিলিস্তিন সংহতি দিবস: ২৯ নভেম্বর

ডিসেম্বর

  1. বিশ্ব এইড্‌স দিবস: ১ ডিসেম্বর
  2. বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস: ৩ ডিসেম্বর
  3. বিশ্ব নৌ দিবস: ৪ ডিসেম্বর
  4. বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস: ৫ ডিসেম্বর
  5. বিশ্ব মানবাধিকার দিবস: ১০ ডিসেম্বর
  6. বিশ্ব পর্বত দিবস: ১১ ডিসেম্বর
  7. বড় দিন বা যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন: ২৫ ডিসেম্বর


রোদ Wednesday, February 15, 2023
ব্রিক্‌স এর পরিচয়

ব্রিক্‌স হচ্ছে ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বারা একটি জাতীয় অর্থনীতির সঙ্ঘ। যা নামকরণকৃত হয়েছে এই পাঁচটি দেশের ইংরেজি নামের প্রথম অক্ষরগুলো দিয়ে। ২০১০ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকার অর্ন্তভূক্ত হবার পূর্বে এই সঙ্ঘটি "ব্রিক" নামে পরিচিত ছিল। রাশিয়া বর্তমানে ব্রিক্‌সের প্রধান হিসেবে কাজ করছে। প্রতিবছর আনুষ্ঠানিক সম্মেলনে ব্রিক্‌স রাষ্ট্রগুলো একত্রিত হয়। ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে ব্রিকসের অষ্টম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।



তথ্য সূত্র:  ব্রিক্‌স, উইকিপিডিয়া

রোদ Thursday, February 2, 2023
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৫৩ সালের ৬ জুলাই এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমান শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৩৬ হাজার৷

রাজশাহীর বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে ৬৪ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি ১৯৫০ সালের ১৫ নভেম্বর গঠন করা হয়। ১৯৫২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী শহরের ভুবন মোহন পার্কে সর্বপ্রথম রাজশাহীতে বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ স্থাপনের জন্য জনসভা অনুষ্ঠিত হয়।

পরবর্তীতে ১৩ই ফেব্রুয়ারি, ভূবন মোহন পার্কেই আলহাজ্ব আব্দুল হামিদ এমএলএ এর সভাপতিত্বে আরেকটি জনসভা অনুষ্ঠিত হয় ৷ সেই জনসভায় বক্তব্য রেখেছিলেন ইদ্রিস আহমেদ এমএলএ, প্রভাষ চন্দ্র লাহিড়ী, খোরশেদ আলম, আনসার আলী, আব্দুল জব্বার প্রমূখ। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার দাবি জানাতে গিয়ে ১৫ ছাত্রনেতা কারারুদ্ধ হন। পরে ছাত্রজনতার পক্ষ থেকে ঢাকায় একটি ডেলিগেশন পাঠানো হয় এবং সেই ডেলিগেশনের সদস্যদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মরহুম আবুল কালাম চৌধুরী ও আব্দুর রহমান। এভাবে একের পর এক আন্দালনের চাপে স্থানীয় আইন পরিষদ রাজশাহীতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে গুরুত্ব দেয়৷ এই আন্দোলনে একাত্ব হন পূর্ববঙ্গীয় আইনসভার সদস্য প্রখ্যাত আইনজীবী মাদার বখশ৷

১৯৫৩ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি, ভুবন মোহন পার্কের আর‌ও একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মাদার বখশ সরকারকে হুশিয়ার করে বলা হয়, "যদি রাজশাহীতে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন না হয় তবে উত্তরবঙ্গকে একটি স্বতন্ত্র প্রদেশ দাবি করতে আমরা বাধ্য হব।"  মাদার বখশের এই বক্তব্যে সাড়া পড়ে দেশের সুধী মহলে এবং সাথে সাথে টনক নড়ে সরকারেরও৷ অবশেষে ১৯৫৩ সালের ৩১ মার্চ প্রাদেশিক আইনসভায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা আইন পাশ হয়।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বমোট ১১ টি অনুষদের অধীনে ৫৯টি বিভাগ রয়েছে এবং অধিভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ৪১টি; যার মধ্যে সরকারি ১১টি ও বেসকারি ২৪টি। অনুষদসমূহ হচ্ছে:

  • কলা অনুষদ
  • বিজ্ঞান অনুষদ
  • প্রকৌশল অনুষদ
  • কৃষি অনুষদ
  • বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ
  • সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ
  • আইন অনুষদ
  • জীব ও ভূ-বিজ্ঞান অনুষদ
  • চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুষদ
  • চারুকলা অনুষদ
  • ভেটেরিনারি অ্যান্ড এনিম্যাল সায়েন্সেস অনুষদ

রোদ Wednesday, January 4, 2023
জে কে রাউলিং

জে.কে. রাউলিং ইংল্যান্ডের গ্লস্টারশায়ারের ইয়েটে শহরে ১৯৬৫ সালের ৩১ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন। তার এর পুরো নাম জোয়ান ক্যাথলিন রাউলিং। তার বাবার নাম পিটার এবং মায়ের নাম অ্যানি। বাবা ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার এবং মা ছিলেন গবেষণাগারের টেকনিশিয়ান। তার এক ছোট বোনও আছে।

জে কে রাউলিং একজন ইংরেজ কল্পকাহিনী লেখিকা। জে কে রাউলিং বিখ্যাত হ্যারি পটার সিরিজের লেখিকা, যার জন্য তিনি বিশ্বজুড়ে সম্মান ও জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। তিনি অনেক পুরস্কারও জিতেছেন। সারা বিশ্বে হ্যারি পটার সিরিজের ৫০০ মিলিয়নেরও অধিক কপি বিক্রি হয়েছে। ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে, তার সম্পত্তির পরিমাণ £৫৭৬ মিলিয়ন বলে ফোর্বস পত্রিকা জানিয়েছে। যার মাধ্যমে তিনি প্রথম বই লিখে বিলিয়নিয়ার হয়েছেন।

জে.কে. রাউলিং ‘হ্যারি পটার’ গল্পের ধারণা ১৯৯০ সালে পান। একদিন তিনি পাতাল ট্রেনে চড়ে ম্যানচেষ্টার থেকে লন্ডনে যাচ্ছিলেন। এই ট্রেনেই তিনি দীর্ঘ ৪ ঘণ্টা অতিবাহিত করেছিলেন। এ অবস্থাতেই তিনি চিন্তা করতে করতে তার মাথায় আসে খুব নিচুমনের অধিকারী এক ফুফু ও ফুফার কাছে পালিত হওয়া এক এতিম ছেলের কথা। তিনি মনে মনে তার অবয়ব একে ফেলেন। অবশেষে তিনি ১৯৯৫ সালে হ্যারি পটার সিরিজের প্রথম গল্প 'হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফার্স স্টোন' লেখা শেষ করেন।

তথ্য সূত্র: জে কে রাউলিং, উইকিপিডিয়া

রোদ Monday, December 26, 2022
গ্রীনহাউজ প্রতিক্রিয়া

যে পদ্ধতি দ্বারা ভূপৃষ্ঠে বিকীর্ণ হওয়া তাপ বায়ুমণ্ডলে গ্রিন হাউজ গ্যাসসমূহ দ্বারা শোষিত হয়ে ভূপৃষ্ঠে আবার ফিরে আসে তাকে গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া বলে। এর ফলে বায়ুমণ্ডলের গড় তাপমাত্রা বেড়ে যায়।

দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যে সৌর বিকিরণ বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করে ভূপৃষ্ঠকে উত্তপ্ত করে আর এই শক্তি পরবর্তীকালে ভূপৃষ্ঠে দীর্ঘ তরঙ্গদৈর্ঘ্যে অবলোহিত রশ্মি আকারে নির্গত করে। বায়ুমণ্ডলের গ্রিন হাউজ গ্যাসসমূহ দ্বারা শোষিত এই অবলোহিত রশ্মি অনেক বেশি শক্তি আকারে ভূপৃষ্ঠে ও বায়ুমণ্ডলের নিম্নস্তরে পুনঃবিকিরিত হয়। উদ্ভিদ উৎপাদন করার জন্য কাচ নির্মিত গ্রিন হাউজ তৈরি করা হয় আর এর অনুসারে এর গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া নামকরণ করা হয়।

পৃথিবীতে প্রধান যে চারটি গ্যাস গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়ার জন্য দায়ী তাদের শতকরা পরিমাণ হচ্ছেঃ

  • জলীয় বাষ্প ৩৬-৭০%
  • কার্বন ডাই অক্সাইড ৯-২৬%
  • মিথেন ৪-৯%
  • ওজোন ৩-৭%

যে দেশগুলো থেকে বেশি গ্রীনহাউজ গ্যাস নির্গত হয়:

রোদ Tuesday, November 8, 2022
COP27
জলবায়ু পরিবর্তনের রূপরেখা সম্মেলন বা United Nations Framework Convention on Climate Change জাতিসংঘের পরিবেশ সংক্রান্ত একটি বৈশ্বিক চুক্তি। সংক্ষেপে ইউএনএফসিসিসি বা এফসিসিসি। COP27(Conference of Parties) মিশরের Sharm El Sheikh এ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এটি সাতাশতম কনফারেন্স তাই এর নামকরণ COP27 করা হয়েছে।

রোদ Monday, November 7, 2022
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১৯৯২ সালে ২১শে অক্টোবর, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। এটি বাংলাদেশের একটি এফেলিয়েট বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি গাজীপুর জেলার বোর্ডবাজারে ১১.৩৯ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। বিদ্যার্থী তালিকাভুক্তি অনুসারে এটি বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টির অধীনে ২,২৮৩ টি কলেজে রয়েছে যাতে অধ্যয়ন করে ২৮ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী।

নীতিবাক্য: সকল জ্ঞানীর উপরে আছেন এক মহাজ্ঞানী

অবস্থান: গাজীপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ

শিক্ষার্থী : ২৮ লাখ (২০১৭)

শিক্ষাঙ্গন: সারাদেশে অধিভুক্ত কলেজসমূহ

ওয়েবসাইট: www.nu.ac.bd


তথ্য সূত্র: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, উইকিপিডিয়া

রোদ Sunday, November 6, 2022
লিও তলস্তোয়

রুশ সাহিত্যের অন্যতম লেখক হচ্ছে লিও তলস্তোয়। ১৯০২ থেকে ১৯০৬ পর্যন্ত প্রতি বছর তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন  এবং ১৯০১,১৯০২ ও ১৯১০ সালে তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পেয়েছিলেন।

২৮ আগস্ট ১৮২৮ সালে রুশ সাম্রাজের তুলা প্রদেশের ইয়াস্নায়া পলিয়ানা নামক স্থানে পরিবারের চতুর্থ সন্তান হিসেবে লিও তলস্তোয় জন্মগ্রহণ করেন। শিশু বয়সেই তিনি বাবা-মা হারান এবং আত্মীয়-স্বজনের কাছেই তিনি বড় হন। তিনি উপন্যাস, নাটক, ছোটগল্প এবং প্রবন্ধ রচনা করে খ্যাতি অর্জন করেছেন। ১৯১০ সালের ২০ নভেম্বর, রাশিয়ার আস্তাপভা নামক এক প্রত্যন্ত অঞ্চলের রেলওয়ে স্টেশনে তলস্তোয় অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং নিউমোনিয়াতে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। মৃতুর সময় তার বয়স হয়েছিলো ৮২ বছর।

তথ্য সূত্র: ল্যেভ তল্‌স্তোয়, উইকিপিডিয়া

রোদ Tuesday, November 1, 2022
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পরে সবচেয়ে প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয় কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিশ্বের একটি মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ইংল্যান্ডের ক্যামব্রিজ শহরে অবস্থিত।

১২০৯ সালে, স্থানীয় লোকদের সাথে অক্সফোর্ডের কিছু পণ্ডিতব্যক্তির বিবাদের সৃষ্টি হলে তারা শহর ছেড়ে চলে যান এবং ক্যামব্রিজ শহরে এসে নিজেদের সংগঠন তৈরি করেন। এটিই পরে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসেবে পরিচিত হয়।

কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩১ টি কলেজ ও ১৫০ টি ডিপার্টমেন্ট ও অনুষদ রয়েছে। অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় দুইটিকে একত্রে  "অক্সব্রিজ" বলা হয়। এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়টি একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী।



তথ্য সূত্র: কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, উইকিপিডিয়া

রোদ Saturday, October 29, 2022
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়

বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃত অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড শহরে অবস্থিত। ইংরেজি ভাষীদের সবচেয়ে পুরাতন বিশ্ববিদ্যালয়। ১১শ শতাব্দীর শেষ দিকে অথবা ১২শ শতাব্দীর প্রথমে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়।

রাজা ২য় হেনরি ১১৬৭ সালে যখন ইংরেজ ছাত্রদের প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন তখন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় জনপ্রিয়তা পায়। প্রথমদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজের কোন ভবন না থাকায় ভাড়া করা হল বা চার্চে ক্লাস নেওয়া হত। ১৩৫৫ সালে রাজা আদেশ করলে বিশ্ববিদ্যালয়কে অক্সফোর্ড শহরে স্থানান্তর করে দেওয়া হয়। ১৮৮৭ সালে প্রথম মহিলা কলেজ লেডি মার্গারেট হল প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০ শতকে বিশ্ববিদ্যালয়টির আরও সংষ্কার করা হয়।

নীতিবাক্য: Dominus Illuminatio Mea

বাংলায় নীতিবাক্য: প্রতিপালকই আমার আলো

স্থাপিত: ১১ শতাব্দী

শিক্ষার্থী : ২৩,১৯৫ (২০১৬)

অন্যান্য শিক্ষার্থী: ৫০০

অবস্থান: অক্সফোর্ড, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্য

ওয়েবসাইট:  ox.ac.uk




তথ্য সূত্র:  অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, উইকিপিডিয়া

রোদ Friday, October 28, 2022
ড্রাগন ফল এর সংক্ষিপ্ত পরিচয়

ড্রাগন ফল ফণীমনসা প্রজাতির ফল যা পিতায়য়া নামেও পরিচিত। এটি ভিয়েতনামে মিষ্টি ড্রাগন, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়াতে ড্রাগন ফল,  থাইল্যান্ডে ড্রাগন স্ফটিক নামে ও গণচীন-এর লোকেরা আগুনে ড্রাগন ফল এবং ড্রাগন মুক্তার ফল বলে। লাল রঙের ড্রাগন ফল বেশি দেখা গেলেও এই ফলটি একাধিক রঙের হয়ে থাকে।

ড্রাগন ফল প্রথমে পাওয়া যেত স্থানীয় মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা থেকে। তবে বর্তমানে এগুলো পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া দেশগুলোতেও চাষ হয় এবং বাংলাদেশেও চাষ হয়। এছাড়াও ওকিনাওয়া, হাওয়াই, ইসরায়েল, প্যালেস্টাইন, উত্তর অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ গণচীন পাওয়া যায়।

 

বাংলাদেশে চাষকৃত গোলাপী ড্রাগন ফল

গোলাপী ড্রাগন


রোদ Wednesday, October 19, 2022
ডাকটিকিট কি

প্রতিটি দেশে ডাকটিকিটের ব্যবহার হয়। ডাকটিকিট একটি ছোট্ট একখন্ড কাগজ, যাতে দেশের ইতিহাস ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, ইত্যাদি বিষয় ফুটে ওঠে। বিশেষ দিনগুলো কে স্মরণ রাখার জন্য ডাক বিভাগগুলো ডাকটিকিট বের করে থাকে। এগুলোর উপর বিভিন্ন মনিষীর ছবি ছাপা থাকে। বিশেষ দিনগুলো এবং মনিষীদের স্মরণীয় করে রাখতে স্মারক ডাকটিকিট ব্যবহৃত হয়।

                                 পেনি ব্ল্যাক,পৃথিবীর প্রথম ডাকটিকিট ১৮৪০

১৮৪০ সালে পৃথিবীর প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়। বৃটেনের রানীর প্রতিকৃতি দিয়ে তৈরী করা। ডাকটিকিটটি কালো রঙের হওয়ায় নাম হয়েছে ব্লাক আর ডাকটিকিটের মূল্য মান ১পেনির হওয়ায় দুটো মিলে পেনি ব্লাক নাম করন হয়েছে।

রোদ Thursday, October 13, 2022
পৃথিবীর আয়না

সালার দে ইউনি কে পৃথিবীর আয়না বলা হয়। ১০,৫৮২ বর্গকিলোমিটার বিস্তৃত। এটির অবস্থান বলিভিয়ার পোটোসের ড্যানিয়েল ক্যাম্পোস প্রদেশে। এটি একটি বৃহত্তম লবণের মরুভূমি। এখানকার সাদা আলো দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে। এই সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য হাজার হাজার পর্যটক ছুটে যান। লবণের পরিমাণ ৬৪ বিলিয়ন টন। এটি বলিভিয়ার লবণের প্রধান উৎস্য।


রোদ Monday, October 10, 2022
সাবমেরিন কি?

সাবমেরিন বা ডুবোজাহাজ হচ্ছে একটি জলযান যা পানির নিচে চলাচল করতে সক্ষম।  এটি বিভিন্ন দেশে নৌবাহিনীতে ব্যবহার হয়। এছাড়াও সাবমেরিন সমুদ্র বিজ্ঞান, উদ্ধার তৎপরতা, পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অনুসন্ধান কার্যক্রম, পরিদর্শন এবং রক্ষণাবেক্ষন সুবিধার জন্যও ব্যবহার হয়। সাবমেরিন নল আকৃতির অবকাঠামো নিয়ে গঠিত। এর ভিতরভাগে কেন্দ্রস্থলে  যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকে এবং পেরিস্কোপকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। সামনে দিকে  প্রোপেলার বা পাম্প জেট থাকে অনেক ধরনের তরল পদার্থের গতিবিজ্ঞান ব্যবস্থায় নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ভারসাম্য রক্ষা করা হয়। রাশিয়ার টাইফুন ক্লাস ডুবোজাহাজ পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ডুবোজাহাজ হিসেবে ধরা হয়।

তথ্য সূত্র: ডুবোজাহাজ, উইকিপিডিয়া

রোদ Friday, October 7, 2022
মুহম্মদ শহীদুল্লাহর সংক্ষিপ্ত পরিচয়

ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ১০ জুলাই ১৮৮৫ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অবিভক্ত চব্বিশ পরগনা জেলার পেয়ারা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি হাওড়া জেলা স্কুল থেকে ১৯০৪ সালে এন্ট্রান্স এবং ১৯০৬ সালে কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে এফ.এ পাশ করেন। তিনি এম.এ পাশ করার পর বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য সমিতির সম্পাদক হন। তার লেখা উল্লেখযোগ্য সাহিত্য হলো:

  • ভাষা ও সাহিত্য
  • বাঙ্গালা ভাষার ইতিবৃত্ত
  • দীওয়ানে হাফিজ
  • রুবাইয়াত-ই-ওমর খৈয়াম
  • নবী করিম মুহাম্মাদ
  • ইসলাম প্রসঙ্গ
  • বিদ্যাপতি শতক
  • বাংলা সাহিত্যের কথা (২ খণ্ড)
  • বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
  • ব্যাকরণ পরিচয়
  • বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান
  • মহররম শরীফ
  • টেইল ফ্রম দি কুরআন
  • Buddhist Mystic Songs (১৯৬০)
  • Hundred Sayings of the Holy Prophet

ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ১৯৬৯ সালের ১৩ জুলাই ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের পাশে সমাহিত করা হয়।

তথ্য সূত্র: মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, উইকিপিডিয়া

রোদ
পদ্মা সেতুর সংক্ষিপ্ত পরিচয়

পদ্মা সেতু একটি বহুমুখী সড়ক ও রেল সেতু। যেটি বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মিত। সেতুটি ২০২২ সালের ২৫ জুন উদ্বোধন করা হয়।

এই সেতুটি মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ের সাথে শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলাগুলোকে যুক্ত করেছে। এটি দুই স্তর বিশিষ্ট ইস্পাত ও কংক্রিট দ্বারা নির্মিত, উপরের স্তরে চার লেনের সড়ক পথ এবং নিচের স্তরে একটি একক রেলপথ রয়েছে। লম্বায় ১৫০.১২ মিটার (৪৯২.৫ ফুট) এবং চওড়ায় ২২.৫ মিটার (৭৪ ফুট) এই রকম ৪১ টি স্প্যান নিয়ে এই সেতুটি গঠিত। সেতুটির মোট দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিমি (৩.৮২ মাইল)।

বহন করে: যানবাহন, ট্রেন

অতিক্রম করে: পদ্মা নদী

স্থান: মুন্সিগঞ্জের মাওয়া ও শরীয়তপুরের জাজিরা

মোট দৈর্ঘ্য: ৬.১৫ কিলোমিটার (২০,১৮০ ফুট)

প্রস্থ: ১৮.১৮ মিটার (৫৯.৬৫ ফুট)

তথ্যসূত্র: পদ্মা সেতু, উইকিপিডিয়া

রোদ Saturday, September 10, 2022
পদ্মা নদী

বাংলাদেশের প্রধান নদী পদ্মা। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী। রাজশাহী শহর এই পদ্মার উত্তর তীরে অবস্থিত।



পদ্মার গভীরতা হচ্ছে ১,৫৭১ ফুট (৪৭৯ মিটার) এবং গড় গভীরতা ৯৬৮ফুট (২৯৫ মিটার)। বাংলাদেশে নদীটির দৈর্ঘ্য ১২০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১০ কিলোমিটার। গঙ্গা নদী হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপন্ন হয়ে রাজশাহী জেলা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে তারপর এখান থেকে নদীটির নাম পদ্মা হয়। উৎপত্তিস্থল থেকে ২২০০ কিলোমিটার দূরে গোয়ালন্দে যমুনা নদীর সাথে মিলিত হয়ে মিলিত প্রবাহ পদ্মা নামে আরও পূর্ব দিকে চাঁদপুর জেলায় মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। সবশেষে পদ্মা-মেঘনার মিলিত প্রবাহ মেঘনা নাম ধারণ করে দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের সাথে মিলিত হয়।

দেশ:             বাংলাদেশ
জেলাসমূহ: নবাবগঞ্জ, রাজশাহী, মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, নাটোর,পাবনা, কুষ্টিয়া, মাদারীপুর, শরীয়তপুর,                          ফরিদপুর, রাজবাড়ী, চাঁদপুর
উৎস:           গঙ্গা
দৈর্ঘ্য:           ১২০ কিলোমিটার (৭৫ মাইল)

তথ্য সূত্র: পদ্মা নদী, উইকিপিডিয়া

রোদ Friday, June 24, 2022