পরে টেসলা এসি কারেন্ট আবিষ্কার করলেআমেরিকা তাদের আগের স্ট্যান্ডার্ড ধরে ১১০ ভোল্টকেই বেছে নেয়। কিন্তু ততদিনে ইনসুলেটরও বেশ উন্নত হয়ে গেছে। আর বেশি ভোল্টেজ ব্যবহার করলে বৈদ্যুতিক লাইনের লস তুলনামূলকভাবে কমও হয়। এসব কারণ বিবেচনা করে ইউরোপের দেশগুলো ২২০ ভোল্টকে নিজেদের স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে গ্রহণ করে।
ইউরোপসহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশে ব্যবহৃত বিদ্যুতের ভোল্টেজ ২২০ ভোল্ট। বাংলাদেশে ব্যবহার হয় ২২০ ভোল্ট। জাপান (১০০ ভোল্ট) এবং আমেরিকার দেশগুলোতে ১১০ভোল্ট। বিদ্যুৎকে দুই ভাগে ভাগ করা যায় - এসি (অল্টারনেটিভ কারেন্ট) ও ডিসি (ডিরেক্ট কারেন্ট)। ডিসি আবিষ্কার করেছেন ডিসি আর আবিষ্কার করেছেন টেসলা। এডিসনের আবিষ্কার থেকে আমেরিকাতে ডিসি ব্যবহার শুরু হয়। ওই সময়ে ডিসি সংযোগের ক্ষেত্রে এডিসন +১১০ ভোল্ট, ০ ভোল্ট ও -১১০ ভোল্টের তিনটি সংযোগ ব্যবহার করতেন। ইনসুলেটর ছিল না বলে সে সময়ে এর চেয়ে বেশি ভোল্টেজ ব্যবহার করা হতো না। ইনসুলেটর হচ্ছে বৈদ্যুতিক তারের বাইরের আবরণ, যার কারণে তার ধরলেও তা শক দেয় না।
পরে টেসলা এসি কারেন্ট আবিষ্কার করলেআমেরিকা তাদের আগের স্ট্যান্ডার্ড ধরে ১১০ ভোল্টকেই বেছে নেয়। কিন্তু ততদিনে ইনসুলেটরও বেশ উন্নত হয়ে গেছে। আর বেশি ভোল্টেজ ব্যবহার করলে বৈদ্যুতিক লাইনের লস তুলনামূলকভাবে কমও হয়। এসব কারণ বিবেচনা করে ইউরোপের দেশগুলো ২২০ ভোল্টকে নিজেদের স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে গ্রহণ করে।
পরে টেসলা এসি কারেন্ট আবিষ্কার করলেআমেরিকা তাদের আগের স্ট্যান্ডার্ড ধরে ১১০ ভোল্টকেই বেছে নেয়। কিন্তু ততদিনে ইনসুলেটরও বেশ উন্নত হয়ে গেছে। আর বেশি ভোল্টেজ ব্যবহার করলে বৈদ্যুতিক লাইনের লস তুলনামূলকভাবে কমও হয়। এসব কারণ বিবেচনা করে ইউরোপের দেশগুলো ২২০ ভোল্টকে নিজেদের স্ট্যান্ডার্ড হিসেবে গ্রহণ করে।